নিয়মিত ভিজিট করলে চাকুরিই আপনাকে খুঁজে নিবে

Blogger দ্বারা পরিচালিত.

পোশাক শিল্পে শুন্য বৈষম্য এবং হয়রানীমূলক নীতি

পোশাক শিল্পে শুন্য বৈষম্য হয়রানীমূলক নীতি
শুন্য বৈষম্য এবং হয়রানীমূলক নীতি


বৈষম্য এবং হয়রানীর ক্ষেত্রে অনন্ত গ্র“পের রয়েছে শুন্য সহ্যসীমা। সকল নিয়োগের ক্ষেত্রে বংশ, ধর্ম, বর্ণ, গোত্র, বৈবাহিক অবস্থা, মাতৃত্ব, অথবা যে কোন ধরনের পদমর্যাদা ছাড়া সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যেগুলো দেশীয় আইন দ্বারা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

শ্রমিকদেরকে স্ত্রী-পুরুষ সম্বন্ধীয় হয়রানী করতে কর্মচারীদেরকে অধিকার দেওয়া হয় নাই।

উপরোক্ত ” স্ত্রী-পুরুষ সম্বন্ধীয় হয়রানী”র সাথে অতিরিক্ত হিসাবে অগ্রহনযোগ্য স্ত্রী-পুরুষ সম্বন্ধীয় সুবিধার জন্য অনুরোধ এবং অন্যন্য চাক্ষুস, মৌখিক অথবা দৈহিক স্পর্শ স্ত্রী-পুরুষ সম্বন্ধীয় আচরনের মধ্যে যুক্ত হবে ।

এই সজ্ঞা অনেক ধরনের আŒমনাত্মক আচরনকে অন্তর্ভুক্ত করে এবং নিন্মলিখিতগুলোও এর অন্তর্ভুক্ত :

শ্রমিকদেরকে স্ত্রী-পুরুষ সম্বন্ধীয় হয়রানী

  • অযাচিত স্ত্রী-পুরুষ সম্বন্ধীয় ইঙ্গিত এবং প্রস্তাব
  • পুরুষ সম্বন্ধীয় সুবিধার বিনিময়ে নিয়োগ সুবিধার প্রস্তাব
  • মৌখিক আচরন যার মাধ্যমে অশ্লীল মন্তব্য, বিকৃত নাম, অস্পষ্ট উক্তি/শব্দ, এবং কৌাতুক
  • স্ত্রী-পুরুষ সম্বন্ধীয় মৌখিক দূব্যবহার, কোন ব্যক্তিকে সম্বোধনের জন্য স্ত্রী-পুরুষ সম্বন্ধীয় অশ্লীল শব্দ প্রয়োগ, খারাপ উদ্দেশ্যে কোন পত্র এবং আমন্ত্রণ জানানো
  • শারিরীক ব্যবহার যথা - স্পর্শ, আক্রমন, যাতায়াতে বাধা বা গতিরোধ করা

অর্থাৎ কাউকে শারীরিক নির্যাতন বা দমন নীতি দ্বারা শাসনের কোন কাজে নিয়জিত থাকবে না বা কাউকে তা করতে অনুমতি দেবেনা। এবং মনস্তাত্বিক কোন নির্যাতন যেমন – হিংসাত্মক হুমকি, যৌনাত্বক অবমাননা, উচ্চ, তীক্ষè আর্তনাদ বা মৌখিকভাবে গালি-গালাজ, নির্যাতন বা দমন নীতি দ্বারা শাসনের কোন কাজে নিয়োজিত থাকবে না বা কাউকে তা করতে অনুমতি দেবে না।

সুতরাং সকলকে এই পলিসি মেনে চলতে নির্দেশ দেওয়া যাচ্ছে।


Share :

Facebook Twitter Google+
0 Komentar untuk "পোশাক শিল্পে শুন্য বৈষম্য এবং হয়রানীমূলক নীতি"

Back To Top